মঙ্গলবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৬

Happy New Year 2017

Happy New Year 2017

Happy New Year 2017

Happy New Year 2017

Happy New Year 2017

Happy New Year 2017

Happy New Year 2017

Happy New Year 2017

বৃহস্পতিবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৬

যখন ২য় শ্রেণীর ছাত্র বলে, ছেলেঃ i love you. মেয়েঃ যাও, আমার চকলেটের ভাগ দেবোনা।. . যখন ৬ষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্র, ছেলেঃ i love you. মেয়েঃ ছিঃ কী বলছো এসব? লজ্জা শরম নাই? . .যখন ৯ম শ্রেণীর ছাত্র, ছেলেঃ i love you. মেয়েঃ আস্তে বলো, কেউ শুনে ফেলবে তো। . .যখন কলেজের ছাত্র, ছেলেঃ i love you. মেয়েঃ চলো কফি হাউজে যাই।. . যখন ভার্সিটির ছাত্র, ছেলেঃ i love you. মেয়েঃ বিয়ে করবে কবে?. . বিয়ের পর, স্বামীঃ i love you. স্ত্রীঃ হয়েছে হয়েছে, এত ঢং দেখাতে হবেনা। . .যখন এক সন্তানের বাবা, স্বামীঃ i love you. স্ত্রীঃ কী বলছো, বাবু শুনে ফেলবে তো।. . স্বামী যখন দাদু, স্বামীঃ i love you. স্ত্রীঃ দিন দিন ছোট হচ্ছো নাকি? .ভালোবাসা সত্যিই ভালোবাসা, যার কোনো তুলনা হয়না, হয়না ব্যাখ্যা। স্থান, কাল, পাত্রভেদে ভালোবাসা সবসময়েই রোমান্টিক.............i

মঙ্গলবার, ২৯ নভেম্বর, ২০১৬

বাংলা গান

আমি বাংলায় গান গাই, আমি বাংলার গান গাই আমি আমার আমিকে চিরদিন-এই বাংলায় খুঁজে পাই।। আমি বাংলায় দেখি স্বপ্ন, আমি বাংলায় বাঁধি সুর আমি এই বাংলার মায়া ভরা পথে, হেটেছি এতটা দূর, বাংলা আমার জীবনানন্দ, বাংলা প্রাণের সুখ আমি একবার দেখি, বার বার দেখি, দেখি বাংলার মুখ।। আমি বাংলায় কথা কই, আমি বাংলার কথা কই আমি বাংলায় ভাসি, বাংলায় হাসি, বাংলায় জেগে রই আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার আমি সব দেখেশুনে খেপে গিয়ে- করি বাংলায় চিৎকার, বাংলা আমার দৃপ্ত স্লোগান, ক্ষিপ্ত তীর ধনুক আমি একবার দেখি, বার বার দেখি, দেখি বাংলার মুখ।। আমি বাংলায় ভালোবাসি, আমি বাংলাকে ভালোবাসি আমি তারই হাত ধরে সারা পৃথিবীর-মানুষের কাছে আসি আমি যা কিছু মহান বরণ করেছি বিনম্র শ্রদ্ধায় মিশে তেরো নদী, সাত সাগরের জল গঙ্গায়-পদ্মায় বাংলা আমার তৃষ্ণার জল, তৃপ্ত শেষ চুমুক আমি একবার দেখি, বার বার দেখি, দেখি বাংলার মুখ।।

ভারতীয় বাংলা গান

আমার এই জীবন মরণ শুধুই তোমার আর কারো নয় তুমি যে ভালোবাসায় ভরিয়ে দিলে আমার হৃদয়।। তোমারি মনের কাছে শিখে নিলাম আমি জগতে প্রেম যে হলো সবার চেয়ে দামী এতোদিন যা পেয়েছি আসল সে নয় নকল প্রণয় তুমি যে ভালোবাসার ভরিয়ে দিলে আমার হৃদয়।। কাগজের ফুলের বাগান অনেক দূরে ফেলে তুমি যে সত্যিকারের গোলাপ হয়ে এলে গন্ধেই চিনিয়ে দিলে তোমার প্রাণের সব পরিচয় তুমি যে ভালোবাসার ভরিয়ে দিলে আমার হৃদয়।। [গানটি গেয়েছেন বাপ্পী লাহিড়ী]

বৃহস্পতিবার, ২ জুন, ২০১৬

কবিতা

তোমার নেশা ভরা আঁখি ======================= তোমার নেশা নেশা মায়াবী হরিণ হরিণ কাজল কালো হৃদয় চুম্বী ঐ দুটি আঁখি, দেখে দেখে আমার ভিতরে এতো প্রেম জাগেযে বলো তা কোথায় আমি রাখি।

কবিতা

ভালোবাসা ভেঙ্গে দিওনা মন সযতনে রেখো নির্ভেজাল অভগ্ন, আমাকে ছাড়া এই পৃথিবীতে অন্য কারো সম্মুখে কখনো তোমার দেহ করোনা নগ্ন । তোমার সবকিছুই আমার শুধুই আমার একান্তই আমার তাহা যে চিরন্তন অবিতথ, তেমনই আমার এই দেহ মন প্রাণ সবকিছুই শুধু তোমারই জন্য থাকবে যথা যত । তোমার আর আমার মাঝে কখনো কোনোদিনই রেখোনা তিল পরিমানও ব্যাবধান, দু’জনার পুণ্য প্রেম প্রীতি ও ভালোবাসা যেন থাকে দু’জনার মাঝে সর্বদা বিদ্যমান । একমাত্র তোমাতেই প্রতিনিয়ত অধীর আগ্রহে মনোনিবেশ করতে আমি হবো প্রবিষ্ট, তোমাকেই খুঁজি, তোমাকেই পুঁজি তোমাতেই আমি নিমগ্ন, তুমিইতো আমার অভীষ্ট । ====================

শুক্রবার, ২৭ মে, ২০১৬

রবিবার, ২২ মে, ২০১৬

https://mobile.facebook.com/Ujjal-Kumer-Paike-655210661246071/

fb

কবিতা:-"কথোপকথন- ২" ––– পুর্ণেন্দু পত্রী এতো দেরী করলে কেন? সেই কখন থেকে অপেক্ষা করছি। - কি করবো বলুন ম্যাডাম? টিউশনি শেষ করে বাইরে তখন ঝুম বৃষ্টি। আমার জন্যে তো আর গেইটের বাইরে মার্সিডিজ দাঁড়িয়ে থাকে না যে ড্রাইভারের কুর্নিশ নিতে নিতে হুট করে ঢুকে পড়বো। তাই ঝুম বৃষ্টি মাথায় নিয়ে, কাদা-জল ভেঙ্গে, গরীবের গাড়ি মানে দু’পায়ের উপর ভরসা করেই আসতে হয় আপনার আমন্ত্রণ রক্ষা করতে। তবে আজ রিক্সায় করে এসেছি নইলে একেবারে কাকভেজা হয়ে যেতাম। রিক্সা খুঁজে পেতেই যা দেরী হলো। : ইস্ বেশ ভিজে গেছো দেখছি। কাছে এসো তো, রুমাল দিয়ে মুছে দিই। - ওহো, আমি তো ভেবেছিলাম তোমার শাড়ির আঁচল দিয়ে মুছিয়ে দেবে। ঠিক আছে, রুমালই সই। : না মিস্টার, ওটা ভবিষ্যতের জন্য জমা থাকুক। যখন তোমার বউ হবো তখন ইচ্ছেটা পূরণ হবে। - আচ্ছা। আর যদি তা না হও, তবে আমি বুড়ো বয়েসে পান চিবোতে চিবোতে কোন এক বাদলঘন দিনে বসে বসে রোমন্থন করবো আজকের এই রুমালি ভালোবাসাময় সময়টাকে। নাতিপুতিকে তখন প্রথম প্রেমিকা আর এই রুমালটার গল্প শোনাবো। : প্লিজ, এভাবে বলো না। কেন আমি তোমাকে পাবো না? তুমি কি আমাকে চাও না? আমাকে ভালোবাসো না? - উত্তরটা আসলে একটু কঠিন। তোমাকে চাই আবার চাই না। ভালোবাসি আবার বাসি না। : হেয়াঁলি রাখো। আমি স্পষ্ট জানতে চাই। - তবে শোন। আমার প্রতিদিনের জীবন সংগ্রামের নির্মম বাস্তবতা তোমার জানা নেই। সেই জীবনে তুমি কখনো অভ্যস্ত হতে পারবেও না। তোমাকে একটা প্রশ্ন করি? : হ্যাঁ, করো। - একটু আগে একটা টং-এর দোকানের ছাউনিতে গা বাচিয়ে রিক্সা খুঁজছিলাম। খুব শীত শীত লাগছিলো, তখন চা খেয়েছিলাম ভাঙ্গা কাপে। আধধোয়া সে কাপে লেগেছিলো অনেক মেহনতি মানুষের ঠোঁটের ছোঁয়া, লেগেছিলো থুতুও যা এখনো আমার ঠোঁটে লেগে আছে। তুমি কি পারবে সেই ঠোঁটে চুমু খেতে?

"কথোপকথন- ২" ––– পুর্ণেন্দু পত্রী এতো দেরী করলে কেন? সেই কখন থেকে অপেক্ষা করছি। - কি করবো বলুন ম্যাডাম? টিউশনি শেষ করে বাইরে তখন ঝুম বৃষ্টি। আমার জন্যে তো আর গেইটের বাইরে মার্সিডিজ দাঁড়িয়ে থাকে না যে ড্রাইভারের কুর্নিশ নিতে নিতে হুট করে ঢুকে পড়বো। তাই ঝুম বৃষ্টি মাথায় নিয়ে, কাদা-জল ভেঙ্গে, গরীবের গাড়ি মানে দু’পায়ের উপর ভরসা করেই আসতে হয় আপনার আমন্ত্রণ রক্ষা করতে। তবে আজ রিক্সায় করে এসেছি নইলে একেবারে কাকভেজা হয়ে যেতাম। রিক্সা খুঁজে পেতেই যা দেরী হলো। : ইস্ বেশ ভিজে গেছো দেখছি। কাছে এসো তো, রুমাল দিয়ে মুছে দিই। - ওহো, আমি তো ভেবেছিলাম তোমার শাড়ির আঁচল দিয়ে মুছিয়ে দেবে। ঠিক আছে, রুমালই সই। : না মিস্টার, ওটা ভবিষ্যতের জন্য জমা থাকুক। যখন তোমার বউ হবো তখন ইচ্ছেটা পূরণ হবে। - আচ্ছা। আর যদি তা না হও, তবে আমি বুড়ো বয়েসে পান চিবোতে চিবোতে কোন এক বাদলঘন দিনে বসে বসে রোমন্থন করবো আজকের এই রুমালি ভালোবাসাময় সময়টাকে। নাতিপুতিকে তখন প্রথম প্রেমিকা আর এই রুমালটার গল্প শোনাবো। : প্লিজ, এভাবে বলো না। কেন আমি তোমাকে পাবো না? তুমি কি আমাকে চাও না? আমাকে ভালোবাসো না? - উত্তরটা আসলে একটু কঠিন। তোমাকে চাই আবার চাই না। ভালোবাসি আবার বাসি না। : হেয়াঁলি রাখো। আমি স্পষ্ট জানতে চাই। - তবে শোন। আমার প্রতিদিনের জীবন সংগ্রামের নির্মম বাস্তবতা তোমার জানা নেই। সেই জীবনে তুমি কখনো অভ্যস্ত হতে পারবেও না। তোমাকে একটা প্রশ্ন করি? : হ্যাঁ, করো। - একটু আগে একটা টং-এর দোকানের ছাউনিতে গা বাচিয়ে রিক্সা খুঁজছিলাম। খুব শীত শীত লাগছিলো, তখন চা খেয়েছিলাম ভাঙ্গা কাপে। আধধোয়া সে কাপে লেগেছিলো অনেক মেহনতি মানুষের ঠোঁটের ছোঁয়া, লেগেছিলো থুতুও যা এখনো আমার ঠোঁটে লেগে আছে। তুমি কি পারবে সেই ঠোঁটে চুমু খেতে?

কবিতা:-ভালবাসি তরে, বন্ধু ভালবাসি তরে, তর লাইগা মনটা আমার কাইন্দা কাইন্দা মরে । পুকুর পাড়ের পূর্ব পাশে আমার বন্ধুর বাড়ি, বন্ধুর মনটা সরল সোজা রস গোল্লার হাড়ি । আমি যখন পাগল হয়ে বন্ধুর ধারে আসি, ভালোবাসি বললে দেখি মুখে মুচকি হাসি । ডাকলে আসেনা না কাছে থাকে দূরে দূরে, দিবস রাত বন্ধুর চিন্তা মাথায় মাথায় ঘুরে । ভালবাসি তরে, বন্ধু ভালবাসি তরে, তর লাইগা মনটা আমার কাইন্দা কাইন্দা মরে ।

একটি কবিতা :-আমি হিমালয় পাদদেশে বিচ্ছুরিত প্রাণ খুজছি নিরবধি,-সাথে ঝরে যাওয়া ফুলগুলি তোমার। কত ফুট, আর কত মাইল বাকি? কত রাত্রি আর নির্ঘুম অপেক্ষায় কেটে যাবে দয়িতার স্মৃতি ফেড়ে? -তুমিই বলো, ব্যাহত অর্তনাদ, মন্দিভূত চাওয়া-পাওয়ায় কবে খুশি ছিলেম না। অথচ, দখিনা বাতাসে তোমার ঘনকালো কেশ উড়ছে আমি গৃহত্যাগে ছেড়েছি জায়গাটুকু -তোমার নৃত্যকলা, বেহালার সুর গৃহের সব কোণে পূর্ণ করুক। কাজল রেখা ! কতটুকু নিঃশ্বাস আর বাকি,- ভীরু চোখদুটি অপেক্ষায়, দেখবে বলে অভিশাপের বিষ নিক্ষেপণ, -তুমিই বলো, ফুল আর অমানুষের যুদ্ধে কতটা সুখ জোটে। নিষ্কম্প হৃদয়ে তোমার স্থান বরফের পাহাড়ে ঢাকা যেনো কোনো প্রাণের মৃত্যুের ইতিকথা, বরবাদ ! বরবাদ! তুমি বরবাদ হবে,- আমার স্বভাবের বৈপরীত্যে। কাজল রেখা! রাজভাষা বুঝি না,-প্রণয় কাব্যগীতি রচি অশুদ্ধতায় একবার কি তোমার চোখের ভাষা পেরেছি কি পড়তে? শুধু বিচ্ছেদের ষড়যন্ত্রে তোমার হাতের ফুলগুলি ঝরিয়েছি নিষ্ঠুরতায়। – তুমিই বলো, পানকৌড়ির মিছিলে কে কত রাজ্যে দখলে পাই! তোমার চোখের জলে আমি উত্তম তা জেনেছি তবুও, ঝরাপাতার মাঝে কি অস্তিত্ব পাও? কাজল রেখা! একটা যুদ্ধ হোক পরিচ্ছন্নতার, একবার শুদ্ধ হই তোমার জন্য, বিষবৃক্ষে অমৃত ফল হই একবার। একবার মানুষ হই, হিংস্রতার চাদরে কিছু মায়া উঠুক জমে।